ই-কমার্স কাকে বলে । ই-কমাস কি। ই-কমার্স ও বাংলাদেশ (What is E-commerce) | ই-কমার্স কাকে বলে । ই-কমাস কি। ই-কমার্স ও বাংলাদেশ (What is E-commerce)
| ই-কমার্স কাকে বলে । ই-কমাস কি। ই-কমার্স ও বাংলাদেশ (What is E-commerce) | ই-কমার্স কাকে বলে । ই-কমাস কি। ই-কমার্স ও বাংলাদেশ (What is E-commerce) |
দ্বিতীয়ত ক্রেতা কর্তৃক তার বিনিময় মূল্য পরিশােধ করা। এর প্রধান পদ্ধতি হলাে বিক্রেতার সঙ্গে ক্রেতার সরাসরি যােগাযােগ। কিন্তু ইন্টারনেটের যুগে একজন বিক্রেতা তার পণ্যের ছবি, ভিডিও দিয়ে ইন্টারনেটেই তার “দোকানটি খুলে বসতে পারেন।
এজন্য তার প্রতিষ্ঠানের একটি ওয়েবসাইট চালু করতে হয়। ক্রেতা অনলাইনে তার পছন্দের পণ্যটি পছন্দ করেন এবং মূল্য পরিশােধ করেন। দেশে বর্তমানে বিভিন্ন ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এই মূল্য পরিশােধের সুযােগ রয়েছে।
এছাড়া মােবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেও মূল্য পরিশােধ করা যায়। তৃতীয়ত মূল্য প্রাপ্তির পর বিক্রেতা তার পণ্যটি ক্রেতার ঠিকানায় নিজে অথবা পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের (কুরিয়ার সার্ভিস) মাধ্যমে পাঠিয়ে দেন। মােবাইল বা কার্ড ছাড়াও ই-কমার্সে আরাে একটি বিল পরিশােধ পদ্ধতি রয়েছে। এটিকে বলা হয় প্রাপ্তির পর পরিশােধ বা ক্যাশ অন ডেলিভারি (COD)। এই পদ্ধতিতে ক্রেতা বিক্রেতার ওয়েবসাইটে বসে পছন্দের পণ্যটির অর্ডার দেন। বিক্রেতা তখন পণ্যটি ক্রেতার কাছে পাঠিয়ে দেন। ক্রেতা পণ্য পেয়ে বিল পরিশােধ করেন।
২০১১-১২ সাল থেকে বাংলাদেশেও আস্তে আস্তে ই-কমার্সের প্রসার হচ্ছে। বর্তমানে বই থেকে শুরু করে জামা, কাপড়, খাবার, শৌখিনসামগ্রী ইত্যাদি ই-কমার্সের মাধ্যমে বেচাকেনা হচ্ছে। প্রচলিত বাণিজ্যের মতাে ই-কমার্সেও দুই ধরনের প্রতিষ্ঠান লক্ষ করা যায়।
২০১১-১২ সাল থেকে বাংলাদেশেও আস্তে আস্তে ই-কমার্সের প্রসার হচ্ছে। বর্তমানে বই থেকে শুরু করে জামা, কাপড়, খাবার, শৌখিনসামগ্রী ইত্যাদি ই-কমার্সের মাধ্যমে বেচাকেনা হচ্ছে। প্রচলিত বাণিজ্যের মতাে ই-কমার্সেও দুই ধরনের প্রতিষ্ঠান লক্ষ করা যায়।
এক ধরনের প্রতিষ্ঠান কেবল নিজেদের পণ্য বিক্রয় করে থাকে। আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অন্য অনেক প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রয় করে। তােমরা ইতােমধ্যে ওয়েবসাইট, টিভি বা পত্র-পত্রিকায় এধরনের অনেক ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন দেখে ফেলেছ।

